ভট্টিকাব্য হতে সংস্কৃত ব্যাখ্যা – হিরন্ময়ী শাললতেব জঙ্গমা চ্যুতা দিবঃ স্থাস্নুরিবাচিরপ্রভা । শশাঙ্ককান্তেরধিদেবতা কৃতিঃ সুতা দদে তস্য সুতায় মৈথিলী।।
ভট্টিকাব্য হতে সংস্কৃত ব্যাখ্যা – হিরন্ময়ী শাললতেব জঙ্গমা
হিরন্ময়ী শাললতেব জঙ্গমা
চ্যুতা দিবঃ স্থাস্নুরিবাচিরপ্রভা
শশাঙ্ককান্তেরধিদেবতা কৃতিঃ
সুতা দদে তস্য সুতায় মৈথিলী।।”
বঙ্গানুবাদ:-
শালবৃক্ষে আশ্রিতা সঞ্চারিণী স্বর্ণলতার মতো, অন্তরীক্ষ থেকে বিচ্যুতা স্থিতিশীলা বিদ্যুতের মতো এবং চন্দ্রলেখার অধিষ্ঠাত্রী দেবীর মত সীতাকে জনকরাজা রামচন্দ্রের হাতে সমর্পন করলেন।
উৎস:-
মহাকবি ভট্টি বিরাচিতস্য ভট্টিকাব্যস্য দ্বিতীয় সর্গাৎ সমুপলভ্যতে অয়ং শ্লোকঃ।
প্রসঙ্গ
অস্মিন্ শ্লোকে মিথিলায়াং হরধনু ভঙ্গাদ্ অনন্তরং রাজর্ষীনা জনকেন রামায় সীতাপ্রদানং বর্ণয়ন্নাহ মহাকবিঃ – ‘হিরন্ময়ী শাললতেব….’ ইতি।
সংস্কৃত ব্যাখ্যা
হিরন্ময়ী সুবর্ণ নির্মিতা জঙ্গমা সঞ্চারিনী ন তু স্থিরা শাললতা শালবৃক্ষাশ্রিতা স্বর্ণলতা বিশেষ ইব, দিবঃ অকস্মাৎ চ্যুতা পতিতা অচিরপ্রভা ক্ষণপ্রভা বিদ্যুদিব তেজস্বিতাৎ তন্বীত্বাচ্চ কিন্তু স্নায়ুর চঞ্চলা শশাঙ্ককান্তেঃ চন্দ্রলেখায়াঃ অধিদেবতা তস্যাঃ আকৃতিঃ ইব আকৃতির্যস্যা তাদৃশী জনক রাজপুত্রী সীতা। অত্যুজ্জ্বল রূপত্বাত্ সুবর্ণময়ী লতাবৎ যা শোভতে সা। তস্যাঃ দিব্যকান্তিঃ পৃথিব্যাং সুদুর্লভা, সা আকাশচ্যুতা বিদ্যুদিব প্রতিভাতিস্ম। সৌন্দর্যাতিশয়েন সা চন্দ্রকান্তেঃ অধিষ্ঠাত্রী দেবীর প্রতিভাতি স্ম।
অলংকারঃ ছন্দঃ চ
অস্মিন্ শ্লোকে উৎপ্রেক্ষা নাম অলংকারঃ। তল্লক্ষণং তু – ‘ভবেৎ সম্ভাবনংপ্রেক্ষা প্রকৃতস্য পরাত্মনা।’
অত্র বংশস্থবিলং বৃত্তম্ – “বদন্তি বংশস্থবিলং জতৌজরৌ।” ইতি লক্ষণাৎ।
- ভট্টিকাব্য: সংস্কৃত ব্যাখ্যা – বিম্বাগতৈস্তীরবনৈঃ সমৃদ্ধিং
- ভট্টিকাব্য: সংস্কৃত ব্যাখ্যা – দত্তাবধানং মধুলেহিগীতৌ
- ভট্টিকাব্য: সংস্কৃত ব্যাখ্যা – হিরন্ময়ী শাললতেব জঙ্গমা
- ভাট্টিকাব্য সর্গ 2: সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
- ভাট্টিকাব্য সর্গ 2: শ্লোকের ব্যাকরণ
- ভট্টিকাব্য: সংস্কৃত ব্যাখ্যা – ন তজ্জ্বলং যন্ন সুচারুপঙ্কজম্
- ভট্টিকাব্য: সংস্কৃত ব্যাখ্যা – গর্জন্ হরিঃ সাম্ভসি শৈলকুঞ্জে
- ভট্টিকাব্য: সংস্কৃত ব্যাখ্যা – প্রভাতবাতাহতিকম্পিতাকৃতিঃ
- ভট্টিকাব্য: সংস্কৃত ব্যাখ্যা – সিতারবিন্দ প্রচয়েষু লীনাঃ
- ভট্টিকাব্যের দ্বিতীয় সর্গে রামকর্তৃক শরৎকালের বর্ণনা
- ভট্টির রচনাশৈলী