উচ্চ মাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত শ্রীমদ্ভগবদগীতা কর্মযোগ পদ্যাংশ হতে গীতার শ্লোক তৃতীয় অধ্যায় শ্লোকগুলির বঙ্গানুবাদ নিম্নে দেওয়া হল। নিচে উচ্চ মাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত সিলেবাস অনুসারে শ্রীমদ্ভগবদগীতা কর্মযোগ তৃতীয় অধ্যায় হতে প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হল।
উচ্চ মাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত
গদ্যাংশ | 👉 আর্যাবর্তবর্ণনম্ 👉 বনগতাগুহা |
পদ্যাংশ | 👉 গঙ্গাস্তোত্রম্ 👉 কর্মযোগ |
নাট্যাংশ | 👉 বাসন্তিকস্বপ্নম্ |
উচ্চ মাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত- কর্মযোগ পদ্যাংশ (শ্রীমদ্ভগবদগীতা তৃতীয় অধ্যায়)
মহাভারতে আমরা দেখি যে, কুরুপাণ্ডবের যুদ্ধে যখন বীর অর্জুন কুরুক্ষেত্রে উপস্থিত হয়ে দেখেন যে বিপক্ষ শিবিরে তাঁরই সমস্ত আত্মীয় স্বজন; এবং যখন বুঝতে পারেন যে নিজেদের লোকের বিরুদ্ধেই তাঁকে যুদ্ধ করতে হবে। তখন তিনি অত্যন্ত ব্যথিত ও নিরুৎসাহ হয়ে পড়েন। রথের ওপরে তাঁর ধনু ‘গাত্তীর’ রেখে দিয়ে তিনি যুদ্ধ না করাই মনস্থ করেন। সেই সময়ে অর্জুনের রথের সারথি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে যে উপদেশ দিয়েছিলেন, সেই উপদেশাবলীই হল ‘শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা’। সুতরাং এই শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী।
একটি বিশেষ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে যা বলেছিলেন, তা পৃথিবীর সমস্ত মানুষেরই সংসারজীবনে শান্তিতে চলার পাথেয়। তাই এই গ্রন্থটি ঘরে ঘরে যুগ যুগ ধরে পঠিত ও আদৃত। এই গ্রন্থপাঠে সংসারে মায়াবদ্ধ জীব খুঁজে পায় তার সমস্যার সমাধান, প্রকৃত সুখ-শান্তি এবং মুক্তির উপায়। এটি আমাদের অন্ধকার জীবনে অনির্বাণ আলোকবর্ত্তিকা।
বর্তমান সংকলনে শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার তৃতীয় অধ্যায় যা ‘কর্মযোগ’ নামে আখ্যাত, সেই অধ্যায়টি থেকে বিশেষ কয়েকটি শ্লোক বেছে নেওয়া হয়েছে। এই শ্লোকগুলিতে বলা হয়েছে যে, সংসারজীবনে তোমার নির্দিষ্ট কর্ম তোমাকে করে যেতেই হবে; আর তুমি যদি নিজেকে ঈশ্বরের ভৃত্য হিসেবে মনে করে তাঁরই আদিষ্ট কর্ম করে যাও, তাহলে সেই কর্মযোগের মাধ্যমেই তোমার মুক্তি, তোমার ঈশ্বরলাভ।
যেহেতু এই গ্রন্থটিতে মোট ৭০০টি শ্লোক আছে, তাই একে বলা হয় সপ্তশতী।
গীতার শ্লোক তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ
श्रीमद्भगवद्गीतायाः तृतीयाध्यात संकलिताः श्लोकाः
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ শ্লোক
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -১
न कर्मणामनारम्भान्नैष्कर्म्य पुरुषोऽश्नुते ।
न च सन्न्यसनादेव सिद्धिं समधिगच्छति ॥ १ ॥
ন কর্মণামনারম্ভান্নৈষ্কর্ম্য পুরুষোঽশ্নূতে।
ন চ সন্ন্যসনাদেব সিদ্ধিং সমধিগচ্ছতি।১ (মূল-4)
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
কর্মণাম্ (কর্মসমূহের ) অনারম্ভান্ (আরম্ভ না করে) পুরুষঃ (মানুষ ) নৈষ্কর্ম্যং (কর্মবন্ধন থেকে মুক্তি) ন অশ্নূতে (লাভ করতে পারে না) সন্ন্যসনাদেব (সন্ন্যাস গ্রহন করলেই ) চ (এবং) সিদ্ধিং (মুক্তিলাভ) ন সমধি গচ্ছতি ( লাভ করতে পারে না)।
বঙ্গানুবাদঃ-
কর্মের অনুষ্ঠান না করে কেউ মোক্ষলাভ বা কর্ম বন্ধন থেকে মুক্তি হয় না। আবার কর্ম ত্যাগ করে সন্ন্যাস গ্রহণ করলেও কেউ মুক্তি লাভ করতে পারে না।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -২
न हि कश्चित् क्षणमपि जातु तिष्ठत्यकर्मकृत् ।
कार्यते ह्यवशः कर्म सर्वः प्रकृतिजैर्गुणैः ॥२॥
ন হি কশ্চিৎ ক্ষণমপি জাতু তিষ্ঠত্যকর্মকৃত।
কার্যতে হ্যবশঃ কর্ম সর্বঃ প্রকৃতিজৈর্গুণৈঃ।।২
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
জাতু (কখনই) ক চিৎ (কেউ) ক্ষণমপি( একমুহূর্ত) অকর্মনাৎ(কর্ম না করে) ন হি তিষ্ঠতি(থাকতে পারে না) হি (কারণ) প্রকৃতিজৈঃ( প্রকৃতিজাত) গুর্নৈ (গুন গুলির দ্বারা) হ্যবশঃ ( অধীন হয়ে) সর্বঃ ( সকলেই) কর্ম(কাজ) কার্যতে( করতে বাধ্য হয়)।
বঙ্গানুবাদঃ-
কখনই কেউ একমুহূর্ত কার্য না করে থাকতে পারে না। কারন প্রকৃতিজাত গুন গুলির দ্বারা অধীন হয়ে সকলেই কাজ করতে বাধ্য হয়।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৩
कर्मेन्द्रियाणि संयम्य य आस्ते मनसा स्मरन् ।
इन्द्रियार्थान् विमूढ़ात्मा मिथ्याचारः स उच्यते ॥३॥
কর্মেন্দ্রিয়াণি সংযম্য য আস্তে মনসা স্মরন্।
ইন্দ্রিয়ার্থান্ বিমূঢ়াত্মা মিথ্যাচারঃ স উচ্যতে।।৩
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
যঃ (যে ব্যাক্তি) কর্মেন্দ্রিয়াণি(কর্মেন্দ্রিয় গুলিকে)সংযম্য(সংযত করে) মনসা(মনে মনে) ইন্দ্রিয়ার্থান(ইন্দ্রিয় ভোগ্য বিষয় গুলিকে) স্মরন আস্তে(চিন্তা করতে থাকেন ) স (সেই ব্যাক্তিকে) বিমূঢ়াত্মা(অজ্ঞানী) মিথ্যাচারঃ ( মিথ্যাবাদী) উচ্যতে(বলা হয়)।
বঙ্গানুবাদঃ-
যে ব্যক্তি কর্মেন্দ্রিয় গুলিকে সংযত করে মনে মনে ইন্দ্রিয় ভোগ্য বিষয়গুলিকে উপভোগ করে। সেই অজ্ঞানী ব্যক্তি মিথ্যাচারী বলে কথিত হয়।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৪
यस्त्विन्द्रियाणि मनसा नियम्यारभतेऽर्जुन !|
कर्मेन्द्रियैः कर्मयोगमैसक्तः स विशिष्यते ॥४॥
যস্ত্বিন্দ্রিয়াণি মনসা নিয়ম্যারভতেঽর্জুন।
কর্মেন্দ্রিয়ৈঃ কর্মযোগমসক্তঃ স বিশিষ্যতে।। ৪
অন্বয় ও শব্দার্থ
অর্জুন !(হে অর্জুন) যঃ যিনি ) তু (কিন্তু) ইন্দ্রিয়ানি (ইন্দ্রিয়গুলিকে ) মনসা (মনের দ্বারা ) নিয়ম্য (বশে এনে ) কর্মেন্দ্রিয়ৈঃ (কর্মেন্দ্রিয়ের দ্বারা ) অসক্তঃ (আসক্তি শূন্য ) কর্মযোগম্ (কাজ ) আরভতে (শুরু করেন ) সঃ (তিনি ) বিশিষ্যতে ( শ্রেষ্ট )
বঙ্গানুবাদ
হে অর্জুন ! যিনি কিন্তু মনের দ্বারা ইন্দ্রিয়গুলিকে সংযত করে / বশে এনে অনাসক্ত ভাবে কর্মেন্দ্রিয় দ্বারা কর্মযোগ শুরু করেন তিনি শ্রেষ্ট ।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৫
नियतं कुरु कर्म त्वं कर्म ज्यायो ह्यकर्मणः।
शरीरयात्रापि च ते न प्रसिध्येदकर्मणः ॥५॥
নিয়তং কুরু কর্ম ত্বং কর্ম জ্যায়ো হ্যকর্মণঃ।
শরীরযাত্রাপি চ তে ন প্রসিধ্যেদকর্মণঃ।।৫
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
ত্বম্(তুমি) নিয়তং(সর্বদা) কর্ম(নিত্যকর্ম)কুরু(কর) হি (কারন) অকর্মণঃ (কর্ম না করা থেকে ) কর্ম(কাজ) জ্যায়ো(শ্রেষ্ঠ) চ (এবং) অকর্মণ(কর্মহীন) তে (তোমার) শরীরযাত্রাপি(জীবনযাত্রাও) ন প্রসিধ্যেৎ( নির্বাহ হয় না)।
বঙ্গানুবাদঃ-
হে অর্জুন তুমি প্রতিনিয়ত শাস্ত্রবিহিত কর্ম কর। কারণ কর্ম না করার চেয়ে কর্ম করাই ভালো। কর্মহীন হলে তোমার জীবনযাত্রাও নির্বাহ হবে না।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৬
तस्मादसक्तः सततं कार्य कर्म समाचर।
असक्तो ह्याचरन् कर्म परमाप्नोति पुरुषः ॥६॥
তস্মাদসক্তঃ সততং কার্যং কর্ম সমাচর।
অসক্তো হ্যাচরন্ কর্ম পরমাপ্নোতি পুরুষঃ।।৬
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
তস্মাৎ (সেই জন্য) অসক্তঃ (অনাসক্ত) সততং (সর্বদা) কার্যং (কর্তব্য )কর্ম (কাজ) সমাচার (সম্পাদন কর)। হি (কারন) অসক্তঃ (অনাসক্ত) কর্ম (কাজ) আচরন (অনুষ্ঠান করলে) পুরুষ (মানুষ) পরম (শ্রেষ্ঠ স্থান ) আপ্নোতি( প্রাপ্ত করে)।
বঙ্গানুবাদঃ-
হে অর্জুন তাই অনাসক্ত হয়ে তুমি সর্বদা কর্তব্য কর্ম সম্পাদন কর। কামনা শূন্য হয়ে কর্ম করলে মানুষ অবশ্যই মোক্ষ লাভ করে।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৭
कर्मणैव हि संसिद्धिमास्थिता जनकादयः ।
लोकसंग्रहमेवापि संपश्यन् कर्तुमर्हसि ॥७॥
কর্মনৈব হি সংসিদ্ধিমাস্থিতা জনকাদয়ঃ।
লোকসংগ্রহমেবাপি সংপশ্যন্ কর্তুমর্হসি।।৭
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
কর্মণা এব হি (নিষ্কাম কর্মের দ্বারাই) জনকাদয়ঃ( জনক প্রমুখ মহাপুরুষগন) সংসিদ্ধিম(সিদ্ধিলাভ) আস্থিতা(করেছিলেন) লোক সংগ্রহমঅপি (সৃষ্টিকে রক্ষা করার জন্যই) সংপশ্যম(দৃষ্টি রেখে) কর্তুম এব অহর্সি(কর্ম করা উচিত)।
বঙ্গানুবাদঃ-
নিষ্কাম কর্মের দ্বারাই জনক প্রমুখ মহাপুরুষগণ সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। সৃষ্টিকে রক্ষা করার দিকে দৃষ্টি রেখে (হে অর্জুন) তোমারও কর্ম করা উচিত।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৮
यद्यदाचरति श्रेष्ठस्तत्तदेवेतरो जनः ।
स यत्प्रमाणं कुरुते लोकस्तदनुवर्तते॥८॥
যদ্ যদাচরতি শ্রেষ্ঠস্তত্তদেবেতরো জনঃ।
স যত্ প্রমাণং কুরুতে লোকস্তদনুবর্ততে।।৮
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
শ্রেষ্ঠঃ( মহান ব্যাক্তি) যৎ যৎ আচরতি(যে রূপ আচরন করেন) ইতরোজনঃ(অজ্ঞানী জীব) তৎ তৎ এব আচরতি(সেই রূপ আচরন করেন) স(তিনি) যৎ (যা) প্রমাণং(প্রমাণ) কুরুতে(করেন) লোকঃ(সাধারন মানুষ) তৎ (তাই) অনুবর্ততে(অনুসরন করেন)।
বঙ্গানুবাদঃ-
মহান ব্যক্তি যেরূপ আচরণ করেন অন্যান্য সাধারণ ব্যক্তিও সেইরূপ আচরণ করে থাকেন। তিনি (শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি) যা প্রামাণ্য বলে গ্রহন করেন, সাধারণ ব্যক্তিও তা অনুসরণ করে থাকেন।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৯
न मे पार्थास्ति कर्तव्यं त्रिषु लोकेषु किञ्चन ।
नानवाप्तमवाप्तव्यं वर्त एव च कर्मणि ॥ ९ ॥
ন মে পার্থাস্তি কর্তব্যং ত্রিষু লোকেষু কিঞ্চন।
নানবাপ্তমবাপ্তব্যং বর্ত এব চ কর্মণি।।৯
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
পার্থ! (হে অর্জুন) ত্রিষু লোকেষু(ত্রিলোকে) মে(আমার) কর্তব্যং নাস্তি(কর্তব্য কিছু নেই) অনবাপ্তম্(অপ্রাপ্ত) অবাপ্তব্যম্(অপ্রাপ্য) কিঞ্চল(কিছুমাত্র) ন(নেই)[তথাপি- তবুও] কর্মণি (কর্মে) বর্ত এব চ (যুক্ত করেছি)।
বঙ্গানুবাদঃ-
হে অর্জুন ত্রিলোকে আমার কর্তব্য কিছু নেই। অপ্রাপ্ত অপ্রাপ্য কিছুমাত্র নেই। তবুও কর্মে নিজেকে যুক্ত করেছি।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -১০
ये मे मतमिदं नित्यमनुतिष्ठन्ति मानवाः।
श्रद्धावन्तोऽनसूयन्तो मुच्यन्ते तेऽपि कर्मभिः ॥१०॥
যে মে মতমিদং নিত্যমনুতিষ্ঠন্তি মানবাঃ
শ্রদ্ধাবন্তো অনসূয়ন্তো মুচ্যন্তে তেঽপি কর্মভিঃ।১০
অন্বয় ও শব্দার্থঃ-
যে (যে সমস্ত) মানবাঃ( মানব) শ্রদ্ধাবন্তঃ(শ্রদ্ধাবান হয়ে) অনসূয়ন্তে(ঘৃনা হিংসা না করে) মে (আমার) ইদম্(এই) মতম্(মতবাদ) নিত্যম্ (প্রতিদিন) অনুতিষ্ঠন্তি(অনুসরন করে) তে অপি (তারাও) কর্মভি( কর্ম বন্ধন থেকে) মুচ্যন্তে (মুক্তি পায়)।
বঙ্গানুবাদঃ-
যে সকল মানুষ শ্রদ্ধাবান হয়ে ঘৃণা হিংসা ত্যাগ করে আমার (শ্রীকৃষ্ণের) এই মতবাদ প্রতিদিন পালন করে তাদেরও কর্ম বন্ধন থেকে মুক্তি সম্ভব।
গীতার তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -১১
श्रेयान् स्वधर्मो विगुणः परधर्मात् स्वनुष्ठितात्।
स्वधर्मे निधनं श्रेयः परधर्मो भयावहः ॥ ११ ॥
শ্রেয়ান্ স্বধর্মো বিগুণঃ পরধর্মাত্ স্বনুষ্ঠিতাত্।
স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়ঃ পরধর্মো ভয়াবহঃ।।১১
আরো দেখুন
শ্রীমদ্ভগবদগীতা তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ হতে শ্লোকগুলির ভাবসম্প্রসারণগুলি
কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৯ | যদ্ যদাচরিত শ্রেষ্ঠস্তত্তদেবতরাে জনঃ |
কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -১১ | স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়ঃ পরধর্মো ভয়াবহঃ |
কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -১ | ন চ সন্ন্যসনাদেব সিদ্ধিং সমধিগচ্ছতি |
কর্মযোগ পদ্যাংশ শ্লোক -৬ | অসক্তো হ্যাচরন্ কর্ম পরমাপ্লোতি পুরুষঃ |
শ্রীমদ্ভগবদগীতা তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ হতে শ্লোকগুলির তাৎপর্য ব্যাখ্যা
- ন হি কশ্চিৎ-প্ৰকৃতজৈর্গুণৈঃ (পিডিএফ)
- ন হি কশ্চিৎ প্ৰকৃতজৈর্গুণৈঃ
- যদ্ যদাচরতি শ্রেষ্ঠস্তত্তদেবেতরাে জনঃ
- স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়ঃ পরধর্মো ভয়াবহঃ
শ্রীমদ্ভগবদগীতা তৃতীয় অধ্যায় কর্মযোগ পদ্যাংশ হতে বড় প্রশ্ন ও ছোট প্রশ্ন ও উত্তরগুলি
- শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা – কর্মযোগ:- MCQ Question Answer
- কর্মযোগ হতে ছোট প্রশ্ন ও উত্তর
- উচ্চ মাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত কর্মযোগ ভাবসম্প্রসারণ | যদ যদাচরিত শ্রেষ্ঠস্তত্তদেবতরাে জনঃ
- কর্মযােগ অনুসারে কর্মের মাহাত্ম্য বা কর্মের উপদেশ
- দ্বাদশ শ্রেণী সংস্কৃত কর্মযোগ তাৎপর্য বর্ণনা -স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়ঃ পরধর্মো ভয়াবহঃ
- কর্মযোগ হতে ভাবসম্প্রসারণ:- স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়ঃ পরধর্মো ভয়াবহঃ
- কর্মযোগ হতে ভাবসম্প্রসারণ: ন চ সন্ন্যসনাদেব সিদ্ধিং সমধিগচ্ছতি
- কর্মযোগ ভাবসম্প্রসারণ –অসক্তো হ্যাচরণ কর্ম পরমাপ্নোতি পুরুষঃ
- কর্মযোগ ব্যাখ্যা -যদ্ যদাচরতি শ্রেষ্ঠস্তত্তদেবেতরাে জনঃ
- উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত দ্বাদশ শ্রেণীর কর্মযোগ ব্যাখ্যা
- (Pdf) কর্মযোগ ব্যাখ্যা: ন হি কশ্চিৎ প্ৰকৃতজৈগুনৈঃ
দ্বাদশ শ্রেণী |
---|
HS Syllabus |
HS Question 2015 |
HS Question 2016 |
HS Question 2017 |
HS Question 2018 |
HS Question 2019 |
2020 (NO EXAM) |
2021 (NO EXAM) |
HS Question 2022 |