(টীকা) আর্যভট্ট – উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত

উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত আর্যভট্ট টীকা (HS Sanskrit Aryabhatta Question and Answer WBCHSE Exam) দ্বাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত জ্যোতির্বিজ্ঞান থেকে প্রশ্নোত্তর উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত -আর্যভট্ট (Aryabhata Sanskrit notes – Higher Secondary Sanskrit)।

(টীকা) উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত – আর্যভট্ট

আর্যভট্ট -ভূমিকা

ভূমিকা:-ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের ইতিহাসে আর্যভট্ট এক অবিস্মরনীয় নাম। তবে দুজন আর্যভট্টের নাম পাওয়া যায়। সাধারণ ভাবে জ্যোতির্বিদরা প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা প্রথম আর্যভট্ট গ্রহন করে।

আর্যভট্টের পরিচয় :-

প্রথম আর্যভট্ট ( Aryabhatta )৪৭৬ খ্রীঃ জন্মগ্রহন করেন এবং ৫৫০ খ্রীঃ দেহত্যাগ করেন। তবে এই নিয়ে মতভেদ রয়েছে।

বলা হয় তিনি অশ্মক দেশে জন্মগ্রহন করেছিলেন এবং আর্যভট্টীয় গ্রন্থটি কুসুমপুর নামক গ্রামে বসে রচনা করেন। যার বর্তমান পাটলিপুত্র বা পাটনা ।

আর্যভট্টের রচনা :-

আর্যভট্টের ৩টি রচনা পাওয়া যায়- ১) আর্যভট্টীয় ২)আর্যাষ্টশতক ৩) দশগীতিকা সূত্র।

আর্যভট্ট রচিত গ্রন্থের বৈশিষ্ট্য :-

১) আর্যভট্টিয় :-

এই গ্রন্থে সর্বপ্রথম প্রকাশ করেন পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘােরে। চন্দ্রগ্রহন ও সূর্য গ্রহণের কারণে নির্দেশিত আছে।

২) আর্যাষ্টশতক :-

এই গ্রন্থের মূল বিষয় বস্তু পাটিগণিত বর্ষবিভাগ ও জোর্তিবিঙ্গান।

৩) দশগীতিকা সূত্র :-

মহাকাশ পর্যবেক্ষণের বৈশিষ্ঠ্য ও গ্রহের আবর্তন পথে আলােচিত হয়েছে । আর্যভট্ট. তার গ্রন্থে পূর্বের সমস্ত সিদ্ধান্তকে গাণিতিক আকারে প্রকাশ করে সিদ্ধান্তগুলি প্রকাশ করেন। যেমন পৃথিবীর অবস্থান,ত্রিকোণমিতি,পাটিগণিত প্রভৃতি।

আর্যভট্টের মূল্যায়ণ:-

প্রাচীন ভারতের গণিতজ্ঞ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী রূপে আর্যভট্টের নাম স্বণাক্ষরে ভারতের ইতিহাসে লেখা থাকবে। তিনি গুপ্তযুগে জন্মগ্রহন করেন এবং তাকে গুপ্ত যুগের নিউটন বলা হত।

বৈদিক সাহিত্যের অন্য পোস্টগুলি পড়ুন

উচ্চ মাধ্যমিক সংস্কৃত – জ্যোতির্বিদ্যা ও গণিত

Comments