উচ্চ মাধ্যমিক একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত প্রকল্প | Sanskrit Project Class 11

উচ্চ মাধ্যমিক একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত প্রকল্প –প্রাচীন ভারত সম্পর্কে যে কোনো তথ্য এবং পাঠ্য বিষয় হতে যে কোনো ভাবনা প্রকল্পের শিরোনাম মেঘদূত কাব্যে মেঘের যাত্রাপথ ।  Project। higher secondary Eleven class Sanskrit project work.

উচ্চ মাধ্যমিক একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত প্রকল্প – Sanskrit Project Class 11


Page-1

Proforma for Project Report

Name of the Project (প্রকল্পের নাম )মেঘদূত কাব্যে মেঘের যাত্রাপথ
Introduction (ভূমিকা )শিল্প চেতনার সাথে বর্তমান জলবায়ু সম্পর্কে জ্ঞান
Methodology (পদ্ধতিগত দিক)প্রাচীন ভারত সম্পর্কে তথ্য ও পাঠ্য বিষয় হতে ভাবনা
Experimental Data (পরীক্ষামূলক উপাদান )কাব্যের বর্ণনা ও ভারতের জলবায়ু
Analysis (বিশ্লেষণ )প্রাচীন ভারতের নগর ও নদ-নদী / মৌসুমী বায়ূর গতিপথের সাথে মেঘের যাত্রা পথের তুলনা
Conclusion (সিদ্ধান্ত )বৈজ্ঞানিক শিল্পসত্তা ও সৌন্দর্যবোধ

Date- ………………………. Signature of the Student

Signature of the Subject Teacher


Page-2

অভিজ্ঞান পত্র

……….. ………… (ছাত্র / ছাত্রীর নাম) একাদশ শ্রেণীর কলা বিভাগের (ROLL NO- …) একজন কৃতী ছাত্র / ছাত্রী । সংস্কৃত বিষয়ে তার আগ্রহ আমাকে খুশি করেছে ।

আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত সিলেবাসের অন্তর্গত চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করা প্রাচীন ভারত সম্পর্কে যে কোনো তথ্য এবং পাঠ্য বিষয় হতে যে কোনো ভাবনা  প্রকল্পের শিরোনাম মেঘদূত কাব্যে মেঘের যাত্রাপথ  প্রকল্পটি সুন্দর ভাবে সমাপ্ত হয়েছে ।

আমি তার সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করছি ।

শিক্ষকের স্বাক্ষর

সংস্কৃত বিভাগ

স্কুলের নাম


Page-3

সূচিপত্র

পাতাবিষয়
PAGE-4ভূমিকা
PAGE-5প্রকল্পের বিষয়, প্রকল্পটির গুরুত্ব, প্রকল্পের উদ্দেশ্য
PAGE-6প্রকল্প রূপায়নের পরিকল্পনা, উপকরণ
PAGE-7তথ্য বিশ্লেষণ
PAGE-8প্রকল্পের সীমাবদ্ধতা, তথ্য সংগ্রহ, চিত্র তালিকা
PAGE-9কৃতজ্ঞতা স্বীকার

Page-4

ভূমিকা

কালিদাসের অন্যতম সৃষ্টির মেঘদূত এই মেঘদূত কাব্যের প্রথম দশটি শ্লোক আমাদের পাঠ্যাংশে বর্তমান। এই কাব্যের প্রথমে দেখি এক যক্ষ মেঘকে দুত হিসেবে আহ্বান করেছেন। এই প্রসঙ্গে কবি কালিদাস একের পর এক মেঘের যাত্রা পথের বিবরণ দিয়েছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে বিভিন্ন পাখিকে দুত হিসাবে ব্যবহার করার কথা জানতে পারি। এখানে মেঘের যাত্রাপথে বিভিন্ন স্থানগুলি কবি কল্পনা ছিল না , তা বাস্তব ছিল।

রামগিরি থেকে অলকা পর্যন্ত মেঘের যে গতিপথ তার সঙ্গে আজকের দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর গতিপথের সম্পূর্ণ মিল পাওয়া যায়। বর্তমান ভারতের প্রামাণ্য আবহাওয়ার মানচিত্রের সঙ্গে মেঘদূতে বর্ণিত মেঘের গতিপথের কোনও তফাৎ নেই।


Page-5

প্রকল্পের বিষয়

প্রাচীন ভারত সম্পর্কে যে কোনো তথ্য এবং পাঠ্য বিষয় হতে যে কোনো ভাবনা  প্রকল্পের শিরোনাম মেঘদূত কাব্যে মেঘের যাত্রাপথ। এখানে রামগিরি পর্বত থেকে অলকাপুরী পর্যন্ত যাত্রা পথের বিস্তৃত বর্ণনা এই প্রকল্পের মূল বিষয়।

প্রকল্পটির গুরুত্ব

এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতের ভৌগলিক পরিবেশ ও মানচিত্রের সুপষ্ট ধারণা তৈরি হবে।

প্রকল্পের উদ্দেশ্য

এই প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য হল মেঘের যাত্রাপথ নিয়ে সুপুষ্ট ধারণা সৃষ্টি এছাড়া যাত্রা পথের মাঝখানে প্রাচীন নগরী সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা তৈরি হবে। কালিদাসের বর্ণনায় ভারতের জলবায়ু । বিশেষত দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর যাত্রাপথ কিভাবে বর্ণিত ।


Page-6

প্রকল্প রূপায়নের পরিকল্পনা

এই প্রকল্প রূপায়িত করতে হলে জানতে হবে রামগিরি পর্বতের অবস্থান কোন সময় মেঘ কে যক্ষ আহ্বান জানিয়েছিল যাত্রাপথে নদ-নদী পাহাড়-পর্বত ও নগরীগুলি সম্পর্কে জানতে হবে। এছাড়া জানতে হবে ভারতের জলবায়ু । বিশেষত দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর যাত্রাপথ।

উপকরণ

  • আর্ট পেপার
  • রং
  • পেন্সিল
  • পেন
  • আঠা
  • রাবার
  • স্কেল
  • কাঁচি

এছাড়া ভারতের ম্যাপ ব্যবহার করা যেতে পারে।


Page-7

তথ্য বিশ্লেষণ

অভিশপ্ত যক্ষ রামগিরি পর্বতে আশ্রয় নিয়েছিল। অনেকের মতে মধ্যপ্রদেশের রামগড় পাহাড় হল রামগিরি। আবার কারোই মতে নাগপুরের নিকটে রামটেক পাহাড়কে বুঝিয়েছেন। বর্ষা ঋতুর সুরুর পূর্বে যখন মেঘে আহ্বান জানিয়েছেন। তারপর কবি যাত্রা পথের নির্দেশ দিয়েছেন। যাত্রাপথে তাকে অতিক্রম করতে হবে নর্মদা নদী, উজ্জয়নী নগর, শিপ্রা নদী ও রাজস্থানের দেবগিরি নগর। এইভাবে বিভিন্ন নগর ও নদী অতিক্রম করতে করতে মেঘ পৌঁছাবে তুষার আচ্ছন্ন হিমালয় তথা কৈলাস পর্বতে। এর থেকে আমরা ভারতের মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাতের চিত্র পরিস্ফুটিত হয়। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর যাত্রাপথের এমন কাব্যময় বর্ণনা বিশ্বসাহিত্যে আর দুটি নেই। দেখার মতো বিষয়টি হল এই কাব্যিক বিবরণ এক মুহুর্তের জন্যেও তার বৈজ্ঞানিক ঐশ্বর্য হারায় না। উজ্জ্বয়িনী ছুঁয়ে যাওয়া রামগিরি থেকে অলকা পর্যন্ত মেঘের যে গতিপথ তার সঙ্গে আজকের আষাঢ় শ্রাবণের দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর গতিপথের সম্পূর্ণ মিল পাওয়া যায়।

বর্তমান ভারতের প্রামাণ্য আবহাওয়ার মানচিত্রের সঙ্গে মেঘদূতে বর্ণিত মেঘের গতিপথের কোনও তফাৎ নেই।মৌসুমি বায়ু, যার প্রভাবে ভারতে বর্ষা হয়, কেরল তামিলনাড়ু পেরিয়ে বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে হিমালয়ের পূর্বভাগে উত্তর পূর্ব ভারতের পর্বতাঞ্চলে জমা হয়। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর জলীয় বাষ্প সংগ্রহ করে উত্তর পূর্ব ভারতের সানুদেশে ঘনীভূত হওয়ার কারণেই উত্তর পূর্ব ভারত, আসাম, মেঘালয়, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশায় ব্যাপক হারে বৃষ্টি হয়। 


Page-8

প্রকল্পের সীমাবদ্ধতা

প্রকল্পটি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ তথ্যের প্রয়োজন তা আমাদের কাছে নেই। এই কারণে প্রকল্পটি রূপায়নে সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

তথ্য সংগ্রহ

  1. সংস্কৃত সাহিত্য কথা 
  2. কালিদাসের মেঘদূত
  3. ভারতের জলবায়ু (ভূগোল বই)

চিত্র তালিকা

  1. মহাকবি কালিদাস
  2. রামগিরি পর্বত
  3. মেঘের যাত্রাপথের একটি মানচিত্র
  4. মৌসুমী বায়ুর গমন পথ

Page-9

কৃতজ্ঞতা স্বীকার

এই প্রকল্পটি রুপায়ন করতে গিয়ে নানাবিদ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি আমাদের স্কুলের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক মহাশয় ……………………… এই ব্যাপারে তিনি সর্বাঙ্গীণ সাহায্য করেছেন। সেই কারণেই আমি ওনার কাছে চির কৃতজ্ঞ। তাহার সঠিক পরামর্শ অনুপ্রেরণা ছাড়া এই প্রকল্পে কাজ সাফল্যের সাথে করা সম্ভব হতো না।

আমাদের শিক্ষক মহাশয় কে আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

শিক্ষার্থীর স্বাক্ষর


Prepared by

  1. Tapan Mandal

Kumarara, Satpatta, Bankura.

2. Subrata Panda

Comments