সংস্কৃত বর্ণমালা 

বর্ণ দুই প্রকার  (ক) স্বরবর্ণ। (খ) ব্যঞ্জনবর্ণ

ভাষার মূল উপাদান হল বর্ণ। বর্ণের সমষ্টিকে বলে বর্ণমালা।

‘স্বয়ং রাজন্তে‘ ইতি  ‘স্বরাঃ‘।

যে বর্ণগুলির অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়াই স্বতন্ত্রভাবে স্পষ্টরূপে উচ্চারিত হয় , সেগুলিকে স্বরবর্ণ বলে।

স্বরবর্ণ

সংস্কৃত বর্ণমালা  স্বরবর্ণ

अ आ इ ई  उ ऊ ऋ ऋॄ ऌ  ए ऐ ओ औ

যে বর্ণগুলির অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়াই স্বতন্ত্রভাবে স্পষ্টরূপে উচ্চারিত হয় , সেগুলিকে স্বরবর্ণ বলে।

স্বরবর্ণ তিন প্রকার

১) হ্রস্বস্বর- ২) দীর্ঘস্বর- ৩) প্লূতস্বর-

দেবনাগরী লিপিতে সংস্কৃত লেখার অভ্যাস করা প্রয়োজন। এর অর্থ এই নয় যে দেবনাগরী লিপিতেই একমাত্র সংস্কৃত লেখা সম্ভব।

ব্যঞ্জনবর্ণ

Tilted Brush Stroke
Floral Pattern
White Lightning

যে বর্ণগুলির অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া উচ্চারিত হয় না, সেগুলিকে ব্যঞ্জনবর্ণ বলে।

কিন্তু ‘ক্+অ’ = ‘ক’– এই স্বরবর্ণ যুক্ত ব্যঞ্জনকে (ক) আমরা উচ্চারণ করতে পারি। ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৫ টি। যথা-

ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৫ টি

क्, ख्, ग्, घ्, ङ्

च्, छ्, ज्, झ्, ञ्

च्, छ्, ज्, झ्, ञ्

त्, थ्, द्, ध्, न्

प्, फ्, ब्, भ्, म्

य्, र्, ल्, व्,

श्, ष्, स्, ह्

ं, ः

সংস্কৃত বর্ণমালা

সংস্কৃত বর্ণমালা সম্পর্কে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়তে ক্লিক করুন নিচে